
নিয়েছে তদন্তকারী সংস্থা ঢাকা মহানগর পুলিশের উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন বিভাগ। এসব মোবাইল ফোন সেট সিআইডি’র ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানোর জন্য এরইমধ্যে আদালতের অনুমতি চেয়েছেন তারা। এছাড়া আসামি নাঈম আশরাফের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য আলামত সিআইডির ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানোরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের জনসংযোগ শাখার উপ-কমিশনার (ডিসি) মাসুদুর রহমান এ তথ্য জানান
তিনি জানান, ‘বনানীর ধর্ষণ মামলার তদন্তের স্বার্থে আসামিদের কিছু ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস সিআইডির ফরেনসিক ল্যাবে পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ জন্য আদালতের অনুমতির প্রয়োজন। তাই আজ আদালতের কাছে এসব ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস পরীক্ষার জন্য অনুমতি চাওয়া হয়েছে। অনুমতি পেলে সেগুলো ল্যাবে পাঠানো হবে।’
এর আগে সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের যুগ্ম কমিশনার আবদুল বাতেন ডিএমপি’র মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, বনানীতে ধর্ষণের শিকার দুই শিক্ষার্থীর ছবি ফেসবুকে যারা প্রকাশ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত ২৮ মার্চ রাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী বনানীর রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণের শিকার হন। ঘটনার প্রায় ৪০দিন পর গত ৬ মে তারা বনানী থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় সাফাত আহমেদ, সাদমান সাকিফ, নাঈম আশরাফ, সাফাতের গাড়ি চালক বিল্লাল হোসেন ও বডি গার্ড রহমত আলী ওরফে আজাদকে আসামি করা হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ইতোমধ্যে সব আসামিকে গ্রেফতার করেছে।
২০-০৫-২০১৭-০০-৩৩০-২০-ম-জা