শান্তা ফারজানা, বাংলারিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকম
১. স্পেনের জাতীয় সঙ্গীতে কোনো শব্দ নেই।
২. মধু সহজে নষ্ট হয় না। আপনি তিন হাজার বছরের পুরনো মধুও চেখে দেখতে পারেন।
৩. টিভিতে সিগন্যাল না থাকলে যে চিহ্নগুলো দেখা যায় তার অনেকগুলোই বিগ ব্যাংয়ের রেডিয়েশন। বিং ব্যাংয়ের মাধ্যমে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছিল।
৪. আমরা যখন শ্বাস নেই তখন নাকের একটি ছিদ্র থেকে অন্যটি বেশি বাতাস নেয়। তবে এ অবস্থা প্রতি ১৫ মিনিট পর পর পরিবর্তিত হয়।
৫. পদার্থের অণু-পরমাণুর ভেতর শূন্য স্থান থাকে। বিশ্বের সব মানুষের দেহের এ শূন্যস্থান দূর করলে পারলে সবাইকেই একটিমাত্র আপেলের ভেতর ঢোকানো সম্ভব।
৬. পিরামিড তৈরির সময়েও বিশালাকার লোমশ ম্যামথ বিশ্বে টিকে ছিল।
৭. বিশ্বের কেন্দ্রস্থল থেকে সব স্বর্ণ উদ্ধার করা সম্ভব হলে তা দিয়ে বিশ্বের সব জমি হাঁটু পর্যন্ত স্বর্ণে মোড়া সম্ভব হবে।
৮. একজন গড়পড়তা মানুষের সম্পূর্ণ রক্ত শেষ করার জন্য ১২ লাখ মশাকে একবার করে কামড়ে রক্ত পান করতে হবে।
৯. ওয়াটার বিয়ার বা টার্ডিগ্রেডস নামে একটি জীবাণু সাধারণত ০.৫ এমএম আকারের হয়। এটি বাস্তবে যে কোনো পৃষ্ঠেই বাঁচতে পারে। এমনকি বায়ুশূন্য স্থানেও এটি বাঁচে।
১০. ১৯০৩ সালে রাইট ভাতৃ্দ্বয় প্রথম বিমান ওড়ান। তার ৬৬ বছর পর ১৯৬৯ সালে মানুষ চাঁদে পদার্পণ করে।
১১. ফোটন কণা সূর্যের কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠে আসতে সময় নেয় ৪০ হাজার বছর। তবে তা পরবর্তী আট মিনিটেই সূর্য থেকে পৃথিবীতে চলে আসে।
৩/৫/২০১৭/২৬০/